বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর ১০ জায়গার নাম

সবচেয়ে সুন্দর ১ ০  জায়গার নাম নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করবো, প্রকৃতির অসম্ভব সুন্দর্য নিয়ে ঘঠিত আমাদের এই সবুজ শ্যামল বাংলাদেশ।

বাংলাদেশে অনেক প্রাকৃতিক সুন্দর জায়গা রয়েছে যেখানে সাড়া বছর মানুষ ঘুরতে যায় তাঁর মদ্ধ থেকে যে জায়গা গুলা সব থেকে বেশি সুন্দর ও সব সময় আলোচনায় থাকে, সেগুলি হলো :

১ / কক্সবাজার

২ / সাজেক ভ্যালি

৩ / টাঙ্গুয়ার হাওর

৪ / রাতারগুল হাওর

৫ / নিঝুম দ্বীপ

৬ / কুয়াকাটা

৭ / বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান-কক্সবাজার সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান

বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর ১০ জায়গার নাম

বাংলাদেশের মধ্যে অবস্থিত বিশ্বের সবচেয়ে বড়ো সমুদ্র সৈকত, সমুদ্রের সুন্দর্য উপভূগ করার জন্য সেখানে প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটকদের জমায়েত হয়ে থাকে।

কক্স বাজারে যাওয়ার মাজ পথে পরবে, উখিয়ার ইনানী সমুদ্র সৈকত।  ইনানী সৈকতে কিছু সময় অবস্থান করার পরে, তার কিছু জায়গা দূরেই রয়েছে পাটুয়ারটেক সমুদ্র সৈকত।

জুস্না রাতে চাঁদের আলোতে সমুদ্রএর পাশে গিয়ে দাঁড়ালে সমদ্রুরের ডেও পূর্ব , পশ্চিম হয়ে ঠান্ডা বাতাসে মন ভরে যায়। আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি কত সুন্দর তার কুনু উপমা হয় না।

সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত

বর্তমানে বাংলাদেশের জনপ্ৰিয়ও ভ্রমণ স্থানের মধ্যে সাজেক অন্যতম, সাজেক এর সুন্দর্য মন খেরেছে হাজার হাজার ভ্রমণ প্রেমীদের, বছরের ৩ ৬ ০  দিনই সেখানে পর্যটকদের আসা যাওয়া লেগেই থাকে ।

সমুদ্র পৃষ্ট থেকে ১ ৮ ০ ০ ফুট উপরে অবস্থান প্রকৃতির সেই সুন্দর্যের তৈরী সাজেক। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও সেখানে যেতে হলে খাগড়াছড়ি হয়ে, যেতে হয় যোগাযোগ ব্যবস্থার সুবিধার্তে।

চার পাশে সমুদ্রের ডেও এর মতো উঁচু উচুঁ পাহাড়, তুলার মতো মেঘ গায়ের পাশ থেকে উড়ে যাচ্ছে, এ যেন এক অপরূপ দৃশ্য, যা যেকোনো মানুষের মন ভালো করে দিতে পারে ।

টাঙ্গুয়ার হাওর কোন জেলায় অবস্থিত

সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত টাঙ্গুয়ার হাওড়, বাংলাদেশ যে একটি প্রাকৃতিক সারোজ দিয়ে ঘেরা তার একটা বাস্তব উদাহদাহরণ।

বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর ১ ০  জায়গার মধ্যে অন্যতম, সিলেটের মধ্যে অনেক পর্যটন কেন্দ্র আছে তারমধ্যে একটি হচ্ছে টাঙ্গুয়ার হাউর।

জেলেরা মাছ ধরতেসে বাচ্চারা লাফ লাফি করে, ঠান্ডা বাতাস পাখিদের কিচির মিচিরের আওয়াজ প্রাকৃতিক ভাবে তৈরী গাছ গাছালির সুন্দর্য যা কোনো মানুষকে সহজেই মনোমুগ্ধ কর করে দিতে পারে।

টাঙ্গুয়ার হওয়ার এর সুন্দর্য উপভোগ করার জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিনই পর্যটকদের আসা যাওয়া হয়ে থাকে ।

রাতারগুল কোথায় অবস্থিত ও রাতারগুল ভ্রমণ

মানুষের ক্লান্তি লগ্নে রাতারগুল আপনার মন ভালো হতে সময় লাগবেনা, সিলেট এর থেকে ২ ৬  কিলোমিটার দূরে গুয়াইন ঘাট নামে একটি গ্রামে অবস্থিত।

রাতারগুলকে অনেকেই বাংলাকার আমাজন নামে নামকরণ করেন, সুন্দর এ প্রাকৃতিক জায়গায় গুরতে হলে আপনাকে ছোড়ে যেতে হবে ডিঙি নৌকায়। বৃষ্টির দিনে ডিঙি নৌকায় ঘুরে বেড়ানোর সময় আপনার মনে হবে চমৎকার এক ভাসমান জীবন ।

নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের কোথায় অবস্থিত?

নদীমাতৃক বাংলাদেশের উপকূল এই অভিজ্ঞতার ষোল আনা পূরণ করতে সক্ষম। আজকের অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে নিঝুম দ্বীপ ভ্রমণের কিছু দিক।

বাংলাদেশের দক্ষিণ বিভাগে নিঝুম দ্বীপ নামে একটি ছোট দ্বীপ রয়েছে। চরটি বঙ্গোপসাগরের মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত এবং হাতিয়া মূল ভূখণ্ড থেকে দুই কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।

চারটি চর মিলে পুরো নিঝুম দ্বীপ। 1940 সালে সমুদ্রের মাঝখানে দ্বীপটি তৈরি করা হয়েছিল। এক দশক পর বসতি তৈরি করা হয়েছিল।

8 এপ্রিল, 2001-এ বাংলাদেশ সরকার দ্বীপটিকে একটি জাতীয় উদ্যান ঘোষণা করে। হাতিয়ার জাহাজমারা ইউনিয়ন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর নিঝুম দ্বীপের স্বাধীনতা মঞ্জুর করা হয়।

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত সম্পর্কে বিস্তারিত

কুয়াকাটা বাংলাদেশের একটি সমুদ্র সৈকত এবং পর্যটন কেন্দ্র। কুয়াকাটাকে পর্যটকরা ‘সমুদ্র কন্যা’ বলে উল্লেখ করেন। কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়ন পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত।

এটি 100 কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে সড়কপথে বরিশালের কাছাকাছি। এদেশে আরকানিদের আগমনের সাথে জড়িয়ে আছে ইতিহাস। কুপ 'কুয়া' শব্দের মূল।

18 শতকে মুঘল শাসকদের দ্বারা বার্মা থেকে বিতাড়িত হওয়ার পর আরকানিরা এই অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছিল বলে মনে করা হয়।

সুপেয় পানির অভাব মেটানোর জন্য প্রচুর কূপ খনন করায় এই অঞ্চলের নাম কুয়াকাটা। কুয়াকাটার সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য 18 কিলোমিটার এবং এটি বাংলাদেশের অন্যতম মনোরম সৈকত।

এটি বাংলাদেশের একমাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে আপনি সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত উভয়ই দেখতে পারেন, সেরা সূর্যোদয়টি সমুদ্র সৈকতের গঙ্গামতি মোড় থেকে, যখন সূর্যাস্ত হয় পশ্চিম সৈকত থেকে।

গাজীপুর সাফারি পার্ক কিভাবে যাব

এটি ঢাকা থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজারের ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে সাফারী পার্কটির অবস্থান।

ঢাকার গুলিস্তান থেকে প্রভাতি-বনশ্রী বাস মাওনা যায়। এই বাসে করে বাঘের বাজারে নামতে পারবেন। ভাড়া ৭০ টাকা। এছাড়াও মহাখালি থেকেও এই বাসে উঠা যাবে, যার ভাড়া ৬০ টাকা।

alternativa, সায়েদাবাদ থেকে বলাকা, গুলিস্তান থেকে গাজিপুরের যে কোনো গাড়ি অথবা যাত্রাবাড়ি, মালিবাগ, রামপুরা থেকে সালসাবিল, অনাবিল কিংবা অন্য যে কোনো বাসে গাজিপুর চৌরাস্তা গিয়ে, তারপর লেগুনা করে যেতেও পারবেন। চৌরাস্তা থেকে লেগুনার ভাড়া ৩০ টাকা।

এছাড়াও, কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ট্রেনে গাজিপুর নেমে লেগুনা করেও বাঘের বাজারে পৌঁছানো যাবে। বাঘের বাজার থেকে ইজি বাইক/অটো রিক্সা/সিএনজি করে ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে পার্কের ফটক পর্যন্ত যেতে ভাড়া নেবে জনপ্রতি ১০ টাকা।

বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর ১০ জায়গার নাম

 

 

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *